ঐতিহাসিকভাবে, যুবকদের ভোটদান সম্মেলন যখন ভোটারদের অংশগ্রহণের কথায় আসে তখন অন্য সকলকে অনুসরণ করে, যার ফলে তাদের সম্ভাব্য ভোটদান সম্পর্কে রাজনৈতিক ক্ষমতাধারীদের মধ্যে সন্দেহের প্রকট মাত্রা দেখা দিয়েছে। তবে জেনারেল Z দ্বিদলীয় নির্বাচনে যাবে কিনা বা তারা কাকে ভোট দিতে পারে সে সম্পর্কে সমস্ত জল্পনা কল্পনা করার জন্য, তাদের ভোটদান থেকে বিরত রাখে এমন বাধাগুলি, এবং তাদের কাছে যে বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝার জন্য খুব একটা প্রচেষ্টা করা হয়নি, এবং সেটা যেভাবে এই প্রভাবশালী প্রজন্মের কাছে শ্রেষ্ঠভাবে পৌঁছানো যায়।
এই গ্রীষ্মে,টুফ্টস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ইনফরমেশন অ্যান্ড রিসার্চ অন সিভিক লার্নিং অ্যান্ড এনগেজমেন্ট (CIRCLE), এর মর্নিং পরামর্শের সাথে অংশীদার হয়ে, আমরা মোড়ক উম্মোচনের ঘোষনা দিলাম, এবং দ্বিদলীয় জেনারেল Z এর ভোটার এবং যুবক নাগরিক প্রবৃত্তি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে নতুন পরিমাণগত এবং গুণগত গবেষণার উপর কোলাহলপূর্ণ DNA. আজ আমরা আমাদের গবেষণালব্ধ ফলাফল প্রকাশ করছি, আমাদের জেনারেল Z -- এর অনেকেই এবার প্রথমবারের মতো রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার যোগ্য হবেন -- গবেষণাটির ফলাফল থেকে আমরা এবার প্রত্যাশা করতে পারি যে আগের যেকোনো বারের চেয়ে এবার 2020 সালের নির্বাচনে তারা অনেক বেশি সংখ্যায় ভোট দিতে হাজির হবেন।
আমাদের প্রাপ্ত গবেষণালব্ধ ফলাফলের মধ্যে রয়েছে:
মহামারীটি ঘরে আঘাত করছে: জেনারেল জার্সের 82% সমর্থক বলেছেন যে COVID-19 মহামারী তাদের উপলব্ধি করিয়েছে যে রাজনৈতিক নেতাদের সিদ্ধান্ত তাদের দৈনন্দিন জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলবে।
সক্রিয়তাবাদ ভোটদানে উৎসাহ যোগায়: যেসব তরুণ নিজেকে রক্ষণশীল বা উদারপন্থী বলে পরিচয় দেয় তারা নিজেকে সক্রিয় কর্মী বলে মনে করে - আর সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে সক্রিয়তাবাদ তাদের ভোটদানের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।
ভোটারদের সাথে সম্পৃক্ততার প্রাথমিক রিসোর্স হলো কলেজ: 18-21 বছর বয়সী 63% শিক্ষার্থী সাধারণত কলেজে পড়ার সময়ই নাগরিক প্রক্রিয়াগুলো সম্পর্কে শিখেন - তা ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ভোটার নিবন্ধন অভিযান বা সহপাঠী যাদের কাছ থেকেই হোক না কেন।
আমাদের বিদ্যমান ব্যবস্থা বিপুল সংখ্যক তরুণ ভোটারকে ভোটের প্রক্রিয়ার বাইরে রাখে: 18-23 বছর বয়সীদের মধ্যে মাত্র 33% কলেজে পরিপূর্ণরূপে পড়াশোনা চালাতে পারে, অর্থ্যাৎ, ভোটদানের উপযুক্ত এই বয়সী বিপুল সংখ্যক মানুষ অতীতে এমনসব তথ্য ও রিসোর্স পেতেন না যা তাদের ভোট দিতে সহায়তা করবে।
সংক্ষেপে বললে, আমাদের বিদ্যমান ভোটদান প্রক্রিয়াগুলোতে সবার আগে-মোবাইল প্রজন্মের জন্য এবং তারা যেভাবে যোগাযোগ করে ও তথ্য আত্মস্থ করে সেটাকে বিবেচনায় নিয়ে আধুনিকীকরণ করা হয়নি। তবে আমাদের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে তারা 2020 সালে এই বাধা অতিক্রম করতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের শেখানোর জন্য, তাদের নিবন্ধনে সহায়তা করতে, একটি নমুনা ব্যালট সরবরাহ করতে, এবং তারা যাতে তাদের ভোটদানের উপায়গুলো চিঠির মাধ্যমে বা সশরীরে -- বুঝতে পারে তা নিশ্চিত করতে মোবাইল নাগরিক টুলস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
কলেজ ক্যাম্পাসগুলোতে মহামারির প্রভাব -- এবং পরিপূর্ণরূপে শিক্ষা নেয় না এমন তরুণের সংখ্যাধিক্যের কারণে সারা দেশজুড়ে তরুণ আমেরিকানদের মাঝে নাগরিক ও রাজনৈতিক তথ্য প্রদানের একটি সমক্ষেত্র হিসাবে ডিজিটাল টুলস কাজ করতে পারে।
আমরা আশা করি, যারা জেনারেল Z এর সাথে এই নির্বাচনের আগে সংযোগ স্থাপনের কাজ করে যাচ্ছেন তাদের জন্য এই গবেষণাটি উপকারী হবে, এবং আগামী নির্বাচনগুলোতেও কাজে আসবে, আর এভাবেই শেষ পর্যন্ত তাদের প্রাপ্য প্রতিনিধিত্ব অর্জনে সহায়ক হবে। 2020 সালেই ভোটকেন্দ্রে তরুণদের রেকর্ড পরিমাণ উপস্থিতি দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, আমাদের পুরো শ্বেতপত্রটি দেখার জন্য আপনাকে উৎসাহিত করছি।